Bangabandhu Birthday Kobita, স্ট্যাটাস, উক্তি, ছন্দ & ক্যাপশন

Bangabandhu Birthday Wishes

Bangabandhu Birthday Kobita, স্ট্যাটাস, উক্তি, ছন্দ, বাণী & ক্যাপশন…This undisputed leader of Bengal has always tried to put a smile on the face of miserable people. He is the best Bengali of the millennium. He was a pioneer in the struggle for the liberation of the masses of this country. Many people wish him a happy birthday every year. After a long nine-month war under his strong leadership, Bengalis achieved great independence. The Bengali nation will always remember his contribution with respect.

The birthday of this great leader is specially celebrated on 16th March every year. In its continuation, Bangabandhu’s birthday is being celebrated through a special event on the occasion of Bangabandhu’s birth centenary this year. All of you who are soldiers of Bangabandhu and believe in the ideals of Bangabandhu can express your feelings with a status on the occasion of Bangabandhu’s birthday.

Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman was born on 17 March 1920 in Tungipara of Gopalganj district to a middle-class family. Bangabandhu grew up in a middle-class educated family. After that, he completed his primary education in the village. After the departure of the British in 1947, Bangabandhu moved to Dhaka and was admitted to the Faculty of Law, at Dhaka University. Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman is an impeccable name in the history of Bengal. He is the best leader of Bangladesh and one of the best leaders in the world.

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে স্ট্যাটাস

**বিশ্ব দুই শিবিরে বিভক্ত – শোষক আর শোষিত। আমি শোষিতের পক্ষে। শুভ জন্মদিন বঙ্গবন্ধু

**এই স্বাধীন দেশে মানুষ যখন পেট ভরে খেতে পাবে, পাবে মর্যাদাপূর্ণ জীবন; তখনই শুধু এই লাখো শহীদের আত্মা তৃপ্তি পাবে। শুভ জন্মদিন বঙ্গবন্ধু

***দেশ থেকে সর্বপ্রকার অন্যায়, অবিচার ও শোষণ উচ্ছেদ করার জন্য দরকার হলে আমি আমার জীবন উৎসর্গ করব। শুভ জন্মদিন বঙ্গবন্ধু

***আমি যদি বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে না পারি, আমি যদি দেখি বাংলার মানুষ দুঃখী, আর যদি দেখি বাংলার মানুষ পেট ভরে খায় নাই, তাহলে আমি শান্তিতে মরতে পারব না। শুভ জন্মদিন বঙ্গবন্ধু

***১০২ তম জন্মবার্ষিকীতে বঙ্গবন্ধুর প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা। আল্লাহ তাকে বেহেশত নসিব করুক। আ-মীন

বঙ্গবন্ধু জন্মদিনের ফেসবুক স্ট্যাটাস:

এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম! শুভ জন্মদিন বঙ্গবন্ধু

মানুষকে ভালোবাসলে মানুষও ভালোবাসে। যদি সামান্য ত্যাগ স্বীকার করেন, তবে জনসাধারণ আপনার জন্য জীবন দিতেও পারে। শুভ জন্মদিন বঙ্গবন্ধু

আমার সবচেয়ে বড় শক্তি আমার দেশের মানুষকে ভালবাসি, সবচেয়ে বড় দূর্বলতা আমি তাদেরকে খুব বেশী ভালবাসি। শুভ জন্মদিন বঙ্গবন্ধু

প্রধানমন্ত্রী হবার কোন ইচ্ছা আমার নেই। প্রধানমন্ত্রী আসে এবং যায়। কিন্তু, যে ভালোবাসা ও সম্মান দেশবাসী আমাকে দিয়েছেন, তা আমি সারাজীবন মনে রাখবো। শুভ জন্মদিন বঙ্গবন্ধু

হে বঙ্গবন্ধু! শুভ হোক, আজ তোমার শুভ জন্মদিন,
তোমার চেতনায় গর্জে উঠুক দেশ ও জাতি এই দিন,
তোমাকে জানাই; অন্তস্থল থেকে ভালোবাসার সালাম,
তোমার কাছে হয়ে আছি; জানা-অজানা কত শত ঋণ।

তোমার জন্মদিনের আলোকিত হোক বাঙালির প্রতিটি গৃহকোণ। শুভ জন্মদিন প্রিয় নেতা

শিমুল পলাশ হাজারো ফুলে বসন্ত এত রঙিন।
পত্র-পল্লব পুষ্প বৃক্ষরাজি শুভক্ষণের তীব্র প্রতিক্ষায়,
ফুলের গন্ধে সুরের ছন্দে রঙে বর্ণে প্রকৃতি সাজায়।
শুভ জন্মদিন প্রিয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে ছন্দ:

‘যতকাল রবে পদ্মা যমুনা গৌরী মেঘনা বহমান
ততকাল রবে কীর্তি তােমার শেখ মুজিবুর রহমান’

আমরা বাহান্নতে মরেছি দলে দলে,
আমরা একাত্তরে মরেছি ঝাঁকে ঝাঁকে,
আমরা পঁচাত্তরে মরেছি সপরিবারে।

জাতী আজ স্মরণ করিছে তোমায় বিনম্র শ্রদ্ধায়,
তুমি থাকবে চিরঅমর হয়ে অনিঃশেষ ভালবাসায়।
শুভ জন্মদিন বঙ্গবন্ধু

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে বাণী:

সমস্ত সরকারী কর্মচারীকেই আমি অনুরোধ করি, যাদের অর্থে আমাদের সংসার চলে তাদের সেবা করুন।

গরীবের উপর অত্যাচার করলে আল্লাহর কাছে তার জবাব দিতে হবে।

জীবন অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ী। এই কথা মনে রাখতে হবে। আমি বা আপনারা সবাই মৃত্যুর পর সামান্য কয়েক গজ কাপড় ছাড়া সাথে আর কিছুই নিয়ে যাব না। তবে কেন আপনারা মানুষকে শোষণ করবেন, মানুষের উপর অত্যাচার করবেন?

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে কবিতা:

আমি সেইদিন হব শান্ত
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না,
অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না

শত বছরে শত সংগ্রাম শেষে,
রবীন্দ্রনাথের মতাে দৃপ্ত পায়ে হেঁটে
অতঃপর কবি এসে জনতার মঞ্চে দাঁড়ালেন।
তখন পলকে দারুণ ঝলকে তরীতে উঠিল জল,
হৃদয়ে লাগিল দোলা, জনসমুদ্রে জাগিল জোয়ার
সকল দুয়ার খােলা। কে রােধে তাঁহার বজ্রকণ্ঠ বাণী?
গণসূর্যের মঞ্চ কাপিয়ে কবি শােনালেন তাঁর অমর কবিতাখানি :

এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’

Add a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *